Azam Uddin, পরিচালক,
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ৪৪৮১ জন | ||
ভূমিহীন | ১৫৫৪৫ জন | ||
প্রান্তিক | ৪৩৯১ জন | ||
ক্ষুদ্র | ৭৯৪২ জন | ||
মাঝারী | ১৮২৫ জন | ||
বড় | ১৩৪ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ১ টি | ||
ইউনিয়ন | ৭ টি | ||
ওয়ার্ড | ৭২ টি | ||
ব্লক | ২২ টি | ||
মৌজা | ১৭২ টি | ||
গ্রাম | ২৫৯ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ১৩০০ মি.মি. |
মোট আয়তন | ২১২৮৩ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ২২৪০ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ১৯০৪৩ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ২২৪ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ১ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ২ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ০ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ১৭৮৩৫২ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ৯০২৯৭ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ৮৮০৫৫ জন | ||
কৃষক পরিবার | ৩৪৭৪১ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ১২৭৭১১ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ৩০১০৯ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ৯৭৬০২ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ১৪০৪৮ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ২২৪ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ৮ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ০ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ৪ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ৬ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ২ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ৫ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ২১০৭ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ৩৪ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ৪৫৫ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ৩, ২৫, ২৭ | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ৪৬৫.৮৭ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ২৮ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ৫৯৪১ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ১৫০১৪ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ৩২৮ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ৪৩০ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ৬০৫০ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৪৮০৩ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ১১০ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ৮১১.৪৫ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ৫৪ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ১৪০৯৪ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ৩১২৬ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ৬১০ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ১৩৪৩ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। বোরো-পতিত-রোপাআমন- | ১৩৬৭৫.০০ | ৭৬.০০ % |
২। আল/বোরো-পতিত-রোপাআমন | ১২০০.০০ | ৬.৭০ % |
৩। বোরো-আমনবীজতলা-রোপাআমন | ৭০০.০০ | ৪.০০ % |
৪। সরিষা/বোরো-পতিত-রোপাআমন | ৫৩৫.০০ | ৩.০০ % |
৫। সবজি-সবজি-সবজি | ৩৯০.০০ | ২.০০ % |
৬। সবজি,আলু-আউস-রোপাআমন | ২২০.০০ | ১.২০ % |
৭। আলু-ভুট্টা-রোপাআমন | ১০০.০০ | ০ % |
৮। ভুট্টা–পতিত-রোপাআমন | ২৫০.০০ | ০ % |
৯। পেয়াজ–পাট-রোপাআমন | ৮৫.০০ | ০ % |
১০। বোরো–আউস-রোপাআমন | ৯০.০০ | ০ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|---|---|---|
১। খারিফ-২ | ধান | গুটি স্বর্ণা | ১২০০০.০০ |
২। আমন | ধান | ব্রি ধান৩৪ | ৪০০০.০০ |
৩। আমন | ধান | ব্রি ধান৪৯ | ৩০০০.০০ |
৪। রবি | ধান | ব্রি ধান২৮ | ৩২৯৫.০০ |
৫। রবি | ধান | ব্রি ধান২৯ | ৩৭১০.০০ |
৬। রবি | ধান | জিরা ধান | ৪৭১৫.০০ |
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|---|---|---|
১। পাওয়ার থ্রেসার | ট্রাক্টর | ৩৭০ | ০ |
২। ট্রাক্টর | চাষ | ৩১ | ০ |
৩। পাওয়ার টিলার | চাষ | ১৩৭০ | ০ |
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প" | চলমান |
২। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)" | চলমান |
৩। আইপিএম কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্প | চলমান |
৪। খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প-২য় পর্যায় | চলমান |
৫। "আইএফএম কম্পোনেন্ট, কৃষি উৎপাদন ও কর্মসংস্থান কর্মসূচি" | চলমান |
৬। রাজস্ব খাত | চলমান |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
অত্র উপজেলার আবাদী জমির 100 ভাগ সেচ সুবিধা যুক্ত হওয়ায় ফল, শাকসবজি, ধান ফসল আবাদ ও উৎপাদন সম্ভাবনা রয়েছে। | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
ফল- আলু, লিচু ও মাল্টা; ফসল- সবজী, বেগুন, পটল, করল্লা, লাউ, সীম, আলু+ভূট্টা। | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
উচ্চ মূল্যের ফসলের আবাদ প্রায় 1000 হে: জমি বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রায় 110 হে: জমিতে নিরাপদ ফসল উৎপাদন করা হয়েছে। মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জৈব সার কম্পোস্ট, ভার্মি কম্পোস্ট ও সবুজ সারের উৎপাদন ও ব্যবস্থার বৃদ্ধি পেয়েছে। সর্বোপরি ফসলের নিবিড়তা= 220 ভাগ হতে 224 ভাগ উন্নীত হয়েছে। |
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
কাসাভা চাষ পদ্ধতিঃ উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল কাসাভা চাষের উপযোগী। অনুর্বর পাহাড়ি মাটি কিংবা বালিমাটি যেখানে অন্য কোনো ফসল ফলানো যায় না সেখানেও কাসাভা চাষ করা যায়। তবে এ ফসল জলাবদ্ধতা ও উচ্চ লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে না।জলবায়ুঃ এটি একটি খরাসহনশীল ফসল। যেখানে ছয় মাস পর্যন্ত খরা বা শুষ্ক অবস্থা বিরাজ করে সেখানেও কাসাভা সহজে চাষ করা যায়। তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচে কাসাভা ভালো হয় না। উপযুক্ত তাপমাত্রা ২৫-৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২ হাজার ৩০০ মিটার ওপরেও কাসাভা চাষ করা যায়।বংশবিস্তারঃ গাছ লাগানোর জন্য বীজ কিংবা কাটিং উভয়ই ব্যবহার করা যায়। বাণিজ্যিকভাবে চাষের জন্য পরিপক্ব কাণ্ডের কাটিং ব্যবহার করা হয়। কাসাভা সংগ্রহের সময় সুস্থ, সবল ও রোগমুক্ত কাণ্ডগুলো কেটে পরবর্তী বছর লাগানোর জন্য ছায়াযুক্ত স্থানে সংরক্ষণ করতে হয়। লাগানোর সময় কা-কে ১৫-২০ সেমি করে কেটে সোজা করে লাগাতে হবে। প্রতিটি কাটিংয়ে কমপক্ষে ৫ থেকে ৭টি নোড থাকতে হবে।জমি তৈরিঃ সাধারণত জমিতে চাষের প্রয়োজন হয় না। তবে বাণিজ্যিকভাবে চাষের জন্য জমি চাষ করা যেতে পারে। অধিকাংশ জায়গায় পিট তৈরি করে কাসাভার কাটিং বা সেট লাগানো হয়। পাহাড়ি এলাকায় এটি একটি সহজ ও সুবিধাজনক পদ্ধতি। তবে পিটগুলো মাটি থেকে একটু ওপরের দিকে উঠানো হলে ফলন ভালো পাওয়া যায়।গাছ লাগানোর নিয়মঃ প্রতি হেক্টর জমিতে ১০ হাজার গাছ লাগানো যায়। একটি গাছ থেকে অন্য গাছের দূরত্ব ৭৫ থেকে ৯০ সেমি রাখতে হবে। কাটিং মাটিতে লাগানোর সময় ২০ সেমি মাটির নিচে এবং ৫ সেমি মাটির ওপরে থাকতে হবে। সাধারণত ১৫-২০ দিনের মধ্যে কাটিং থেকে নতুন কুশি বের হয়। যেসব কাটিং থেকে কুশি বের হবে না সেগুলো তুলে ফেলে সেখানে ৪০ সেমি আকারের নতুন কাটিং লাগাতে হবে।গাছ লাগানোর সময়ঃ সারা বছরই গাছ লাগানো যায়। তবে সাধারণত বর্ষার শুরুতে কাসাভার কাটিং লাগানো ভালো। আমাদের দেশে এপ্রিল-মে মাস কাসাভা লাগানোর সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।সার ব্যবস্থাপনাঃ তেমন কোনো সার প্রয়োগ করতে হয় না। তবে বাণিজ্যিকভাবে চাষের জন্য হেক্টরপ্রতি ১৮০-২০০ কেজি নাইট্রোজেন, ১৫-২২ কেজি ফসফরাস ও ১৪০-১৬০ কেজি পটাসিয়াম প্রয়োগ করলে সর্বাধিক ফলন পাওয়া যায়।সেচঃ সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না। তবে কাটিং লাগানোর পর গাছ গজানোর জন্য ৩-৫ দিন অন্তর কমপক্ষে দুবার সেচ দিতে হবে। দীর্ঘদিন খরা অবস্থা বিরাজ করলে হালকা সেচের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এতে ফলন বৃদ্ধি পায়।আন্তঃপরিচর্যাঃ গাছ লাগানোর পর ১ মাস অন্তর গোড়ার আগাছা পরিষ্কার করে গোড়ায় মাটি তুলে দিলে ফলন ব্যাপক বৃদ্ধি পায়। যদিও কাসাভায় রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ খুবই কম তথাপিও এক ধরনের মাকড়ের আক্রমণে অনেক সময় ফসলের ক্ষতি হয়। সব সময় রোগবালাই ও পোকামাকড় মুক্ত কাটিং লাগাতে হবে এবং মাকড়ের আক্রমণ থেকে ফসলকে রক্ষা করতে হলে আক্রমণ দেখা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে মাকড়নাশক স্প্রে করতে হবে। অনেক সময় ইঁদুর মাটির নিচের কাসাভা খেয়ে বেশ ক্ষতি করে। এ জন্য বিভিন্ন ধরনের ফাঁদ ও বিষটোপ ব্যবহার করে ইঁদুর দমন করতে হবে।কাসাভার সাথে আন্তঃফসল চাষঃ আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকার ৯০ ভাগ কাসাভা জমিতে আন্তঃফসল হিসেবে ডালজাতীয় ফসল ও শাকসবজি চাষ করা হয়। ভারতে কাসাভার সঙ্গে আন্তঃফসল হিসেবে শিম, চীনাবাদাম, মটর, পেঁয়াজ ও শাকসবজি চাষ করা হয়। ইন্দোনেশিয়ায় কাসাভার সঙ্গে ধান ও ভুট্টা চাষ করা হয়। মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডে নারকেল, পাম অয়েল ও রাবার বাগানে আন্তঃফসল হিসেবে কাসাভা চাষ করা হয়। আন্তঃফসল চাষের কারণে কাসাভার ফলনের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না। তবে এ ক্ষেত্রে গাছের ঘনত্ব কিছুটা কমিয়ে দিলে চাষে সুবিধা হয়।ফলনঃ গাছপ্রতি ১৫-১৮ কেজি ফলন পাওয়া যায়। সাধারণত হেক্টরপ্রতি ২৫-৩০ টন ফলন পাওয়া যায়। তবে ভালো ব্যবস্থাপনায় উন্নত জাত চাষ করলে হেক্টরপ্রতি ৫০ থেকে ৬০ পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়।
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের কোন সংকট হবে না: কৃষিমন্ত্রীসারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...